নিজস্ব প্রতিনিধি,দৈনিক প্রথম সকাল। গণতন্ত্র হত্যা ও গণহত্যা করে আওয়ামী লীগ জনবিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে।এমন মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।অদ্য শনিবার ১৪ ই ডিসেম্বর মিরপুরে শহিদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি এসব কথা বলেন।মির্জা ফখরুল বলেন ১৯৭১ ইং সালের এই দিনে বিজয়ের পূর্ব মুহূর্তে পাক-হানাদার বাহিনী বাংলাদেশের প্রথিতযশা সাংবাদিক,বুদ্ধিজীবী,অধ্যাপক,বৈজ্ঞানিক এবং সুশীল সমাজের বিশিষ্ট ব্যক্তিদের তুলে নিয়ে গিয়ে হত্যা করে।১৯৭১ ইং সালে আমরা জাতির বর্ণ ব্যক্তিদের হারিয়েছি।বিএনপির মহাসচিব বলেন আজকের এই দিনে আমরা শপথ গ্রহণ করেছি বাংলাদেশের মানুষ ১৯৭১ ইং সালে যে কারণে যুদ্ধ করেছিল একটা স্বাধীন, গণতান্ত্রিক ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণের জন্য। এটি হয়েছিল শহিদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মুক্তিযুদ্ধ ঘোষণার মধ্য দিয়ে।তিনি বলেন ৩৬ জুলাই বা ৫ ই আগস্ট ফ্যাসিস্ট শক্তিকে পরাজিত করে নতুন সুযোগ সৃষ্টি করেছে।এই সুযোগে সম্পূর্ণ সদ্ব্যবহার করে আমরা বাংলাদেশকে একটি সত্যিকার অর্থেই গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র,আধুনিক রাষ্ট্র,একটি বৈষম্যহীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে চাই।এ সময় স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান,ড.মঈন খান,যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী,ঢাকা মহানগর উত্তরের আহবায়ক আমিনুল ইসলাম ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আহবায়ক আব্দুস সালামসহ দলটির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন
প্রকাশিত : 14-12-2024 ||
প্রিন্ট এর তারিখঃ Dec 23, 2024
৩৬ জুলাই বা ৫ ই আগস্ট ফ্যাসিস্ট শক্তিকে পরাজিত করে নতুন সুযোগ সৃষ্টি করেছেঃ মির্জা ফখরুল
নিজস্ব প্রতিনিধি,দৈনিক প্রথম সকাল। গণতন্ত্র হত্যা ও গণহত্যা করে আওয়ামী লীগ জনবিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে।এমন মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।অদ্য শনিবার ১৪ ই ডিসেম্বর মিরপুরে শহিদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি এসব কথা বলেন।মির্জা ফখরুল বলেন ১৯৭১ ইং সালের এই দিনে বিজয়ের পূর্ব মুহূর্তে পাক-হানাদার বাহিনী বাংলাদেশের প্রথিতযশা সাংবাদিক,বুদ্ধিজীবী,অধ্যাপক,বৈজ্ঞানিক এবং সুশীল সমাজের বিশিষ্ট ব্যক্তিদের তুলে নিয়ে গিয়ে হত্যা করে।১৯৭১ ইং সালে আমরা জাতির বর্ণ ব্যক্তিদের হারিয়েছি।বিএনপির মহাসচিব বলেন আজকের এই দিনে আমরা শপথ গ্রহণ করেছি বাংলাদেশের মানুষ ১৯৭১ ইং সালে যে কারণে যুদ্ধ করেছিল একটা স্বাধীন, গণতান্ত্রিক ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণের জন্য। এটি হয়েছিল শহিদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মুক্তিযুদ্ধ ঘোষণার মধ্য দিয়ে।তিনি বলেন ৩৬ জুলাই বা ৫ ই আগস্ট ফ্যাসিস্ট শক্তিকে পরাজিত করে নতুন সুযোগ সৃষ্টি করেছে।এই সুযোগে সম্পূর্ণ সদ্ব্যবহার করে আমরা বাংলাদেশকে একটি সত্যিকার অর্থেই গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র,আধুনিক রাষ্ট্র,একটি বৈষম্যহীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে চাই।এ সময় স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান,ড.মঈন খান,যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী,ঢাকা মহানগর উত্তরের আহবায়ক আমিনুল ইসলাম ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আহবায়ক আব্দুস সালামসহ দলটির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন