প্রকাশিত : 07-06-2024 || প্রিন্ট এর তারিখঃ Dec 23, 2024

লক্ষীপুরের রামগঞ্জ এর কাঞ্চনপুর ইউনিয়নে মাত্র ১ শতাংশ জায়গা নিয়ে বিবাদ

মোঃ মহিবুল্লাহ, রিপোর্টার,রামগঞ্জ,লক্ষীপুর।আজ ০৭/০৬/২০২৪-রোজ শুক্রবার,সকাল দশ ঘটিকার সময়,লক্ষীপুর রামগঞ্জ ১ নম্বর কাঞ্চনপুর ইউনিয়ন ৪ নম্বর ওয়ার্ড কামিলা গো বাড়ির মধ্যে এক শতাংশ জায়গাকে কেন্দ্র করে,দীর্ঘদিন যাবত বাদি ছফিউল্লাহ ও বিবাদী,মোহাম্মদ মনামিয়া।এই দুই পরিবারের মধ্যে বিবাদ চলে আসছে।ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ নাসির হোসেন,বাদী মোহাম্মদ ছফিউল্লাহ ও বিবাদী মুহাম্মদ মনা মিয়া উভয়ের পরিবারকে নিয়ে মীমাংসা করার চেষ্টা করে।কিন্তু বিবাদী মোহাম্মদ মনা মিয়া ও তার পরিবার ইউপি চেয়ারম্যান এর কথা না মেনে আজ শুক্রবার সকাল ১০ ঘটিকার সময় বাদী মোহাম্মদ ছফিউল্লাহ ও তার পরিবারের উপর নিশংসভাবে ওমানবিক নির্যাতন ও গুরুতর আহত করেন বিবাদী মনা মিয়ার পরিবার।অবৈধ ধারালো চাইনিজ কুড়াল এবং দা,চেনি দিয়ে,বাদী মোহাম্মদ ছফিউল্লাহ ও তার ছেলে মোহাম্মদ বিলাল হোসেন এবং তার ভাতিজা মোহাম্মদ ইমন হোসেনকে মাথা কুপিয়ে এবং শারীরিক আহত করে।বাদী মোহাম্মদ ছফিউল্লাহ এর মেয়ের জামাই মোঃ সোহেল,রামগঞ্জ থানা এসে এস,আই হেলাল,এবং উপজেলা প্রেসক্লাবের সাংবাদিকগণ ঘটনাস্থলে নিয়ে যায়।যাওয়ার পর এস,আই হেলাল এবং সাংবাদিকগণ দেখে ভুক্তভোগী ছফিউল্লাহ ও তার পরিবার লোকজনকে কুপিয়ে আহত করে ফেলে রাখা হয় রাস্তার পাশে।এ অবস্থা দেখে এস,আই হেলাল ও সাংবাদিকগণ, দ্রুত উন্নত চিকিৎসার জন্য রামগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ পাঠানো হয়।এলাকাবাসী সাংবাদিকদের কে জানায় বিবাদীর পরিবারের লোকজন গুলো অনেক দুষ্ট প্রকৃতির এবং খারাপ স্বভাবের।এলাকাবাসী আরো বলেন অতি দ্রুত বিবাদী এবং বিবাদীর পরিবারের উপর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য।এলাকাবাসী সাংবাদিকদের'কে আরো জানায় বিবাদী মনা মিয়ার এক পুত্র মোহাম্মদ মহিন (২৫)নাকি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে কর্মরত ছিলেন।এখন ছুটিতে এসে তার পরিবারের সাথে একত্রিত হয়ে বাদী ছফিউল্লাহ ও ছফিউল্লার পরিবারের উপর জুলুম নির্যাতন এবং হত্যারউদ্দেশ্যে তাদেরকে কুপিয়ে আহত করে বিবাদী মনা মিয়া ও তার পরিবারবর্গ।ভুক্তভোগী বাদী মুহাম্মদ ছফিউল্লাহ ও ছফিউল্লার পরিবারের বর্গের সদস্য সকলে প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন মোহাম্মদ মনা মিয়া,মোঃ শাহ আলামএবংমোঃ মহিন সহ এই তিনজনের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য।