মোঃ আব্দুল কাহার ছিদ্দিকী,করেসপন্ডেন্ট,সদর,রংপুর।
রংপুরের তারাগঞ্জ উপজেলার,নেকিরহাট সৈয়দপুর দাখিল মাদ্রাসার সহকারী শিক্ষক মাও জহুরুল ইসলাম তিনি অসুস্থ জনিত কারণে সেচ্ছায় পদত্যক পত্র মাদ্রাসায় জমা দেন ও কিছুদিন পর তিনি মারা যান।কিন্তু এখন পর্যন্ত মাও জহুরুল ইসলাম এর নামে বিভিন্ন উৎস ভাতার টাকা আসে সে টাকা তিনি সরকারের কাছে ফেরত না দিয়ে সুপার আ ন ম আব্দুল মান্নান নিজ নামে ও বিভিন্ন শিক্ষকের নামে উৎস ভাতার টাকার উত্তলন করে আসতেছেন।
এ বিষয় তার কাছে জানতে চাইলে সাংবাদিকের কাছে সববিষয় অশিকার করেন সুপার আ ন ম আব্দুল মান্নান।আমরা বিষয়টি তারাগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে উৎস ভাতা উত্তলনের প্রমানাদি জমা দেই।তিনি পরে সাংবাদিককে জানান আমি সুপারকে উপজেলা অফিসে আসতে বলেছি।সুপার আ ন ম আব্দুল মান্নান আমার কাছে এসে ভুল শিকার করেন এবং বলেন আমি মাও জহুরুল ইসলাম উৎস ভাতার টাকা ফেরত দিবো।উপজেলা নির্বাহী অফিসার মুটোফনে সাংবাদিককে জানান সুপার আ ন ম আব্দুল মান্নান উৎস ভাতার টাকা সরকারী কোষাগারে ফেরত দিলেও আমরা তার বিরুদ্ধ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহরণ করবো।
মৃতঃ মাও জহুরুল ইসলাম এর পরিবারের সাথে সাংবাদিকের মুটোফনে কথা হলে তারা বলেন আমার বাবা সেচ্ছায় পদত্যক করেন ও কয়দিন পর তিনি মারা জান তার নামে যে উৎস ভাতার টাকা আসে তা আমরা পরিবারের কেউ জানতাম না,আমার মৃত বাবার নামে টাকা উত্তলন করেন সুপার আ ন ম আব্দুল মান্নান এর বিচার চাই প্রসাশনের কাছে। আমরা এলাকাবাসির মাধমে জানতে পারি যে,একজন সহকারী শিক্ষক হাফেজ আব্দুল মজিদ দীর্ঘ দিন ধরে অসুস্থতা দেখিয়ে মাদ্রাসাতে আসতেছেনা তার হাজিরা খাতাতে সুপার সহ বিভিন্ন শিক্ষক স্বাক্ষর করে আসতেছেন।
আমরা জানতে পারি যে আর্থিক লেনদেনের মাধ্যমে শিক্ষক আব্দুল মজিদকে প্রতিষ্ঠানে রাখা হয়েছে।স্থানীয় জনসাধারণ সাংবাদিককে বলেন সুপার আ ন ম আব্দুল মান্নান মৃত ব্যাক্তির বিভিন্ন উৎস ভাতার টাকা ফেরত দিতে চাইলেও,জনসাধারনের দাবি সে টাকা উত্তলন করলো কেন,এবং ফেরত দিতে চাইতেছেন কেন এর বিচার চাই প্রসাশনের কাছে।