ঢাকা | বঙ্গাব্দ

রাস্তা পাকাকরন কাজে নিন্মমানের ইট,খোয়া ও বালুর ব্যাবহারের অভিযোগ স্থানীয় গ্রামবাসীর

  • আপলোড তারিখঃ 02-07-2024 ইং
রাস্তা পাকাকরন কাজে নিন্মমানের ইট,খোয়া ও বালুর ব্যাবহারের অভিযোগ স্থানীয় গ্রামবাসীর ছবির ক্যাপশন: রাস্তা পাকাকরন কাজে নিন্মমানের ইট,খোয়া ও বালুর ব্যাবহারের অভিযোগ স্থানীয় গ্রামবাসীর

মোঃ মেহেরাজ হোসেন,রিপোর্টার,পাঁচবিবি জয়পুরহাট।


জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলার বড়পুকুরিয়া গ্রামের মোড় থেকে বাঁশখুর পর্যন্ত রাস্তা পাকাকরন কাজের শুরু থেকেই নিন্মমানের ইট,ইটের খোয়া ও বালুর ব্যাবহারের অভিযোগ করেছেন স্থানীয় গ্রামবাসীরা।এ নিয়ে স্থানীয় গ্রামবাসীরা প্রথমে বাঁধা দিলে কাজ বন্ধ রাখেন ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান।পরে পুনরায় কাজ শুরু করেন তারা।স্থানীয় গ্রামবাসীদের অভিযোগ,রাস্তার কাজে ব্যবহৃত নিন্মমানের সামগ্রী ব্যবহারের বিষয়ে ঠিকাদারের লোকজন ও উপজেলা প্রকৌশলী অফিসের লোকজনদের একাধিকবার অভিযোগ করেও লাভ হয়নি।তারা বলেন উপজেলা প্রকৌশলী অফিসের কর্মকতার্দের ম্যানেজ করেই রাস্তার কাজে নিন্মমানের সামগ্রী ব্যবহার করছেন ঠিকাদার।


জানা গেছে প্রায় ১ কোটি ২৯ লাখ টাকা ব্যয়ে পাঁচবিবি উপজেলার বড়পুকুরিয়া গ্রামের মোড় থেকে বাঁশখুর পর্যন্ত  ২৬শ ৮৫ মিটার রাস্তা পাকাকরন কাজের বরাদ্দ পেয়েছেন মেসার্স যুব মজুমদার নামের একটি ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান।আর ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে রাস্তার কাজ শুরুর প্রথম থেকেই অভিযোগ করে আসছে স্থানীয় এলাকাবাসী।স্থানীয় ৭ নম্বর কুসুম্বা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের আহবায়ক কমিটির কোষাধ্যক্ষ মোঃ ফরহাদ দেওয়ান বলেন আমাদের গ্রামের যে রাস্তা পাকাকরন কাজ চলছে তাতে নিন্মমানের দুই নম্বর,তিন নম্বর ইটের খোয়া,ইটভাটা থেকে রাবিশ এনে রাস্তায় দেওয়া হচ্ছে।ঠিকাদারের লোকজন ও প্রকৌশলী অফিসের লোকজনদের কাছে আমরা অভিযোগ দিয়েও কাজ হয়নি।প্রকৌশলী অফিসের লোক আসলে সাইটে ডেকে নিয়ে টাকা দেয় তারা চলে যায়।সরকার টাকা দিচ্ছে,আমরা সঠিক কাজ চাই।


অভিযোগের বিষয়ে কিছুটা দায় স্বীকার করে মেসার্স যুব মজুমদার নামে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের নিজেকে অংশীদারের পরিচয় দিয়ে মো.মাহাবুব এলাহী বলেন,রাস্তায় কাজ শুরুরের দিকে স্থানীয়রা আপত্তি জানালে আমরা তখন সরাসরি রাস্তায় পিকেট ইট নিয়ে এসে ভেঙ্গে কাজ শুরু করেছি।তাছাড়া যেখানে যেখানে নিন্মমানের ইটের খোয়া ছিল,সেখান থেকে অপসারন করে ভালো খোয়া দেওয়া হয়েছে।কাজ এখন চলমান আছে,একটু উনিশ বিশ হতে পারে।


জানা গেছে প্রায় ১ কোটি ২৯ লাখ টাকা ব্যয়ে পাঁচবিবি উপজেলার বড়পুকুরিয়া গ্রামের মোড় থেকে বাঁশখুর পর্যন্ত  ২৬শ ৮৫ মিটার রাস্তা পাকাকরন কাজের বরাদ্দ পেয়েছেন মেসার্স যুব মজুমদার নামের একটি ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান।আর ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে রাস্তার কাজ শুরুর প্রথম থেকেই অভিযোগ করে আসছে স্থানীয় এলাকাবাসী।পাঁচবিবি উপজেলা প্রকৌশলী মোঃ কাইয়ুমের মুঠোফোনে সাংবাদিকেরা কল দিলে রিসিভ না করায় তাঁর বক্তব্য পাওয়া যায়নি।







নিউজটি পোস্ট করেছেনঃ Daily Prothom Sakal

কমেন্ট বক্স
সর্বশেষ সংবাদ
notebook

গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহত ব্যক্তিদের নামের খসড়া তালিকা প্রকাশ