মোঃ আশিক আলী,করেসপন্ডেন্ট,মিরপুর,কুষ্ঠীয়া।
আমার স্বামী মৃত খলিল মৃধা মিরপুর বাজারের হোটেলে কাজ করতো।কিছুদিন আগে এক্সিডেন্ট করি মরি গিছে।আমার ছেলে মিয়া কেউ দেকে না।একটা মাত্র ঘর আমার তাও ঝড়ে ভাংয়ি গেল।আমি এখন মিরপুরে হোটেলে কাজ করি খাই।ঘর ভাংয়ি যাওয়ায় আমার আর থাকার জায়গা নাই।কেউ যদি একটু সাহায্য করতো আমার ঘরটা ভালো হতো।এভাবেই কষ্টের কথা বলছেন কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার ছাতিয়ান ইউনিয়নের ছাতিয়ান উত্তর পাড়ার মৃত খলিল মৃধার স্ত্রী মোছাঃ সাঞ্জেরা খাতুন (৫৫)।
তথ্যসূত্রে জানা যায় ঘূর্ণিঝড় রেমেলের প্রভাবে একমাত্র ঘরের চাল উড়ে এবং ঘর ভেঙ্গে অসহায় ভাবে বসবাস করছে হোটেল শ্রমিক ওই বিধবা নারী।উল্লেখ্য বিধবা সাঞ্জেরা খাতুনের স্বামী কিছুদিন আগে সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুবরণ করেন।পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তিটিকে হারিয়ে তাকেও হোটেল শ্রমিকের কাজ বেছে নিতে হয়।সর্বশেষ ঘূর্ণিঝড় রেমেল এর প্রভাবে একমাত্র থাকার ঘর ভেঙ্গে যাওয়াতে বিত্তবানদের নিকট সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।