ঢাকা | বঙ্গাব্দ

টিএসসি'তে নগদ অর্থ সংগ্রহ হয়েছে ১৪ লাখ ষাট হাজার ১৭৩ টাকা,চলবে শুক্রবার ও

ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রে (টিএসসি) বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বুথে গতকাল বৃহস্পতিবার ২২ শে আগস্ট
  • আপলোড তারিখঃ 22-08-2024 ইং
টিএসসি'তে নগদ অর্থ সংগ্রহ হয়েছে ১৪ লাখ ষাট হাজার ১৭৩ টাকা,চলবে শুক্রবার ও ছবির ক্যাপশন: টিএসসি'তে নগদ অর্থ সংগ্রহ হয়েছে ১৪ লাখ ষাট হাজার ১৭৩ টাকা,চলবে শুক্রবার ও
বিশেষ প্রতিবেদক,দৈনিক প্রথম সকাল।

ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রে (টিএসসি) বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বুথে গতকাল বৃহস্পতিবার ২২ শে আগস্ট নগদ অর্থ সংগ্রহ হয়েছে ১৪ লাখ ষাট হাজার ১৭৩ টাকা।এছাড়া বিপুল পরিমাণে চিড়া-মুড়িসহ শুকনো খাবার জমা হয়েছে।গতকাল বৃহস্পতিবার ২২ শে আগস্ট সকাল দশটা থেকে রাত পর্যন্ত দিনব্যাপী বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা ত্রাণ সংগ্রহ করেছেন।শুক্রবারও ২২ শে আগস্ট এই ত্রাণ সংগ্রহ চলবে।

সরেজমিনে দেখা যায় কিছুক্ষণ পরপর প্রাইভেটকার,রিকশা, ঠেলাগাড়িতে করে ত্রাণ নিয়ে আসছেন রাজধানীর মানুষ।মূল ফটকে নথিভুক্ত করে ত্রাণ রাখা হচ্ছে অভ্যন্তরীণ ক্রীড়া কক্ষে।সেখান থেকে প্যাকেজিং করে টিএসসি ক্যাফেটিরায় সাজিয়ে রাখা হচ্ছে।বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বুথ থেকে জানানো হয়েছে,সন্ধ্যা পর্যন্ত ত্রাণ প্রদানকৃতের সংখ্যা হাজার ছাড়িয়ে যাচ্ছে।সামর্থ্য অনুযায়ী অনেকেই ত্রাণ নিয়ে টিএসসিতে জড়ো হচ্ছেন।

এদিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভাগে-হলে শিক্ষার্থীদের নিজ উদ্যোগে বন্যার্ত মানুষের জন্য ফান্ড সংগ্রহ, শুকনো খাবার, প্রয়োজনীয় জামা-কাপড় সংগ্রহ করতে দেখা গেছে। এছাড়া জেলাভিত্তিক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সংগঠনও ত্রাণ সংগ্রহ উদ্যোগ নিতে দেখা গেছে।সমন্বয়ক আবু বাকের মজুমদার রাত সোয়া আটটার দিকে জানিয়েছেন, ত্রাণ সহায়তায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষ থেকে ফান্ড উত্তোলনের জন্য বিকাশ,রকেট,নগদের মার্চেন্ট অ্যাকাউন্ট চালু করা হয়েছে।০১৮৮৬৯৬৯৮৫৯ (রকেট লেনদেনের জন্য +৭) নম্বরে অর্থ সহায়তা দেওয়া যাবে।জমাকৃত ত্রাণের মধ্যে মুড়ি, চিড়া, বিস্কুট, স্যালাইন খেজুর, স্যানিটারি ন্যাপকিন, নগদ অর্থসহ জরুরি প্রয়োজনীয় সামগ্রী রয়েছে।

টিএসসি'তে ত্রাণ সংগ্রহ কেন্দ্রে সাংবাদিকদের সাথে কথা বলেন বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ।তিনি বলেন বন্যায় দূর্গতদের জন্য প্রথমে উদ্ধার কার্যক্রম করা দরকার। শিক্ষার্থীরা অনভিজ্ঞ।আমি ফেনী,নোয়াখালী,কুমিল্লাসহ বন্যা কবলিত জেলারগুলোর ডিসিদের বলতে চাই,আপনারা আমাদের সাহায্যে এগিয়ে আসুন।

হাসনাত বলেন বাংলাদেশ পুনর্গঠন চলছে।এ মুহূর্তে বাঁধ খুলে দিয়ে ভারত সংকট তৈরি করতে চাচ্ছে।ভারত,আপনারা সতর্ক হোন।আমাদের পিঠ দেখানোর দিন শেষ। এখন বুক দেখানোর দিন চলে এসেছে। আমাদের সাথে যে ধরণের আচরণ করবেন আপনাদের সঙ্গেও অনুরূপ আচরণ করা হবে। বর্তমানের আচরণই নির্ধারণ করবে ভবিষ্যৎ ভারত-বাংলাদেশের মধ্যকার সর্ম্পক কেমন হবে। 











নিউজটি পোস্ট করেছেনঃ Daily Prothom Sakal

কমেন্ট বক্স
সর্বশেষ সংবাদ
notebook

গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহত ব্যক্তিদের নামের খসড়া তালিকা প্রকাশ