ঢাকা | বঙ্গাব্দ

নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জেগৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার,পরকীয়া আসক্ত স্বামী পলাতক

নোয়াখালী,কোম্পানীগঞ্জ, গৃহবধূ, মরদেহ ,উদ্ধার,পরকীয়া ,আসক্ত ,স্বামী ,পলাতক
  • আপলোড তারিখঃ 14-06-2024 ইং
নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জেগৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার,পরকীয়া আসক্ত স্বামী পলাতক ছবির ক্যাপশন: নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জেগৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার,পরকীয়া আসক্ত স্বামী পলাতক

জেলা করেসপন্ডেন্ট,নোয়াখালী।


নোয়াখালী জেলার কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা থেকে ফারজানা আক্তার (২২) নামে এক গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।ঘটনার পরথেকে পরকীয়া আসক্ত স্বামী পলাতক।অদ্য শুক্রবার ১৪ ই জুন দুপুরের দিকে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠায়।এর আগে বৃহস্পতিবার রাত পৌনে ২টার দিকে উপজেলার চরএলাহী ইউনিয়নের চরকলমি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।নিহত ফারজানা আক্তার জেলার সূবর্ণচর উপজেলার চরবৈশাখী গ্রামের বসির উল্যার মেয়ে।


নিহতের বাবা বসির উল্যাহ অভিযোগ করে বলেন ৫-৬ বছর আগে চরকলমি গ্রামের সিরাজুল ইসলামের বড় ছেলে জহিরুল ইসলামের সাথে পারিবারিকভাবে তার মেয়ের বিয়ে হয়।জহির স্থানীয় বাজারে স্টিলের আলমারির ব্যবসা করেন।ব্যবসার সুবাদে তার দোকানে আসা একাধিক নারী গ্রাহকের সঙ্গে তিনি পরকীয়া সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন।গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে ফারজানা তার স্বামীর মোবাইলে একটি মেয়ের সাথে তার যৌথ ছবি দেখতে পান।এ নিয়ে প্রতিবাদ করলে ফারজানাকে মারধর করেন জহিরুল ইসলাম।


নিহতের বড় ভাই খবির উদ্দিন বলেন জহিরের একাধিক পরকীয়ার ঘটনা তারা সমাধান করেছেন।গতকালও তারা বিষয়টি সামাধানের চেষ্টা করেছেন।কিন্তু স্বামীর পরকীয়ার বিষয়টি আমাদের জানানোর কারণে স্বামীসহ পরিবারের অপর সদস্যরা তাকে হত্যা করে আত্মহত্যার নাটক সাজায়।এমনকি তার বোনের মৃত্যুর খবরও তাদের দেওয়া হয়নি।


কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ আব্দুস সুলতান জানান জহিরুল ইসলামের পরকীয়ার ছবি দেখে ফেলেন স্ত্রী ফারজানা আক্তার।এটা নিয়ে তাদের মধ্যে ঝগড়া হয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে।এ ঘটনায় লিখিত অভিযোগ পেলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে জানান ওসি।   



নিউজটি পোস্ট করেছেনঃ Daily Prothom Sakal

কমেন্ট বক্স
সর্বশেষ সংবাদ
notebook

গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহত ব্যক্তিদের নামের খসড়া তালিকা প্রকাশ